ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তরের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
"ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপযোগী সদা প্রস্তুত প্রথম শ্রেণীর দক্ষ ও গতিশীল মানব সম্পদ গড়ে তোলা।”
ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তরের সাধারণ কার্যাবলীঃ
১। প্রশাসনশাখাঃ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ওপ্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ, সেবা ধর্মী মানব সম্পদ ওকর্মিবাহিনী গড়ে তোলা।
২। ত্রাণশাখাঃ তাৎ ক্ষণিক ত্রাণ সহায়তা দিয়ে দুর্যোগ পরবর্তী আর্তমানবতার সেবা করা এবং ক্ষতিগ্রস্থ জনগণের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা। আপদকালীন সময়ের জন্য ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ মজুদ রাখা, বিতরন করা ও সদা সজাগ থাকা।
৩। ভিজিডি শাখাঃ দুঃস্থজনসাধারনকে বিশেষ বিশেষ সময়ে খাদ্য সহায়তা দিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনয়ন করা। প্রশিক্ষণ দিয়ে দুঃস্থ্ মহিলাদের দরিদ্র বিমোচনের জন্য আয়বর্ধক কর্মসূচীতে সম্পৃক্ত করা।নারী নেতৃত্ব, নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডার ইকুইটিতে সহায়তা করা। ঝুঁকি হ্রাস কর্মসূচীর আওতায় অনুদান ও ঋণ প্রদানকরে দুর্যোগে ক্ষতিগস্থ জনগণের আর্থ সামাজিক উন্নয়নের ব্যবস্থা করা।
৪। কাবিখা শাখাঃ অকৃষি মৌসুমে কর্মহীন কৃষি শ্রমিক ও দারিদ্র পীড়িত জনগোষ্ঠির দুর্দশা নিরসনে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচীর মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তার আওতায় আনা।গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার ও বিশেষ কাবিটা কর্মসূচীর আওতায় দুর্যোগেক্ষতিগ্রস্থ জনগোষ্ঠির ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠার লক্ষ্যে স্থানীয় কর্মক্ষম শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন ও সংরক্ষণ করা।
৫। প্রকৌশল শাখা (সেতু/কালভার্ট)- গ্রামীন অবকাঠামোর ক্ষুদ্রাকার সেতু/কালভার্ট নির্মাণ করে গ্রামীন সড়ক যোগাযোগের উন্নয়ন ও স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা।
৬। মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ শাখাঃ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন কর্মসূচী নিবিড় তদারকী, মনিটরিং ও মূল্যায়ন করা। বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়ন ও প্রকাশ করা ।
ত্রাণ ও পূনর্বাসন কমিটি
ইসলামপুর ইউনিয়ন
ছাতক,সুনামগঞ্জ ।
ক্রমিক নং | নাম . | পরিচিতি | পদবী | গ্রাম/ওয়ার্ড |
---|---|---|---|---|
০১ | চেয়ারম্যান | সভাপতি | ||
০২ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৩ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৪ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৫ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৬ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৭ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৮ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
০৯ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
১০ | ইউপি সদস্য | সদস্য | ||
১১ | ইউপি সদস্যা | সদস্য | ||
১২ | ইউপি সদস্যা | সদস্য | ||
১৩ | ইউপি সদস্যা | সদস্য | ||
১৪ | শিক্ষক | সদস্য | ||
১৫ | কৃষিকর্মকর্তা | সদস্য | ||
১৬ | স্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান | সদস্য | ||
১৭ | তহশিলদার | সদস্য | ||
১৮ | বিআরডিবি মাঠকর্মী | সদস্য | ||
১৯ | দুস্থ মহিলা প্রতিনিধি | সদস্য | ||
২০ | ঘূণিঝড়/সিপিপি প্রতিনিধি | সদস্য | ||
২১ | এনজিও প্রতিনিধি-১ | সদস্য | ||
২২ | এনজিও প্রতিনিধি-২ | সদস্য | ||
২৩ | এনজিও প্রতিনিধি-৩ | সদস্য | ||
২৪ | এনজিও প্রতিনিধি-৪ | সদস্য | ||
২৫ | কৃষক প্রতিনিধি | সদস্য | ||
২৬ | ম্যসজীবি প্রতিনিধি | সদস্য | ||
২৭ | গন্যমান্য ব্যক্তি | সদস্য | ||
২৮ | সমাজসেবক | সদস্য | ||
২৯ | মুক্তিযোদ্ধা প্রতিনিধি | সদস্য | ||
৩০ | ইমাম/পুরোহিত/যাজক | সদস্য | ||
৩১ | আনসার ভিডিপি প্রতিনিধি | সদস্য | ||
৩২ | নুরুল আমিন | উদ্যোক্তা | সদস্য | মঈনপুর-০১ |
৩৩ | আলমগীর হোসেন | ইউপি সচিব | সদস্য সচিব | দোলারবাজার ইউপি |
ক্রঃ নং | কার্যক্রম | সেবা | সেবা গ্রহীতা | সেবা প্রাপ্তির সময়সীমা | |
---|---|---|---|---|---|
১ | কাবিখা (গ্রা,অ,স) কর্মসূচি | পল্লী অঞ্চলের অতি দরিদ্র জনগণকে কাজের সংস্থান করে কর্মহীন সময় কাজের ব্যবস্থাকরণ। কাজের মাধ্যমে গ্রামীণ রাস্তার সংস্কার করে যোগাযোগ ব্যবস্থা সুগম করা।
| অতি দরিদ্র বেকার কর্মহীন জনগোষ্ঠী (নারী পুরুষ) যারা বছরের কিছু সময় বেকার থাকে তাদেও গ্রাম ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন ভিত্তিক তালিকা করে এই কর্মসূচীর আওতাভূক্ত করা। | প্রতি বছর শীত মৌসুমে শুরু করে ডিসেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত ০৬ (ছয়) মাস কর্মসূচি চালু থাকে। | |
২ | টি.আর. (গ্রা,অ,র) কর্মসূচি | পল্লী অঞ্চলের বেকার দরিদ্র নারী পুরুষদের সংগঠিত করে গ্রামীণ ছোট ছোট রাস্তা, বাঁশের সাঁকো মেরামত কাজে সম্পৃক্ত করা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা সুগম করা। তাছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার করে শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নয়ন করা।
| অতি দরিদ্র ও বেকার কর্মহীন জনগোষ্ঠী (নারী পুরুষ) যারা বছরের কিছু সময় বেকার থাকে তাদের গ্রাম ও ইউনিয়ন ভিত্তিক তালিকা করে এই কর্মসূচীর আওতাভূক্ত করা। | বরাদ্দ সাপেক্ষ্যে প্রতি বছর বর্ষা ও শীত মৌসুমে শুরু করে ডিসেম্বর থেকে জুন মাস পর্যন্ত ০৭ (সাত) মাস কর্মসূচি চালু থাকে। | |
৩ | ভি.জি.ডি. কর্মসূচি | ০২ (দুই) বছর মেয়াদী কর্মসূচিতে মাসিক ৩০ (ত্রিশ) কে.জি. হারে খাদ্য সহায়তা পেয়ে থাকেন। | ইউনিয়ন ভি.জি.ডি. কমিটির মাধ্যমে দুঃস্থ, বিধবা, ভূমিহীন পরিবারে তালিকা প্রস্ত্তত করে (যারা অন্য কোন সংস্থা থেকে সাহায্য পেয়ে থাকেন তাদের ব্যতিরেকে) ১৮-৫০ বছর বয়সের পরিবারকে নির্বাচন করা হয়ে থাকে। | ০২ (দুই) বছর মেয়াদ শেষে পরবর্তী জানুয়ারী মাস থেকে কর্মসূচি চালু হয়ে থাকে। | |
৪ |
ভি.জি.এফ. কর্মসূচি | প্রতি পরিবার কার্ড প্রতি ১০ (দশ) কে.জি. হারে খাদ্য সহায়তা পেয়ে থাকেন। | ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে গ্রামের অসহায় দুঃস্থ, প্রতিবন্ধী, বিধবা, ভূমিহীন ও অতিসয় গরীব পরিবারের তালিকা প্রস্ত্তত করে তালিকা বাছাই করা হয়। | পবিত্র ঈদুল ফেতর, পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ও দূর্যোগ পরবর্তীকালীন সময়ে। | |
৫ | ত্রাণ কার্যক্রম | প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পবিারকে পূনর্বাসন সহ আর্থিক সাহায্য, গৃহ নির্মাণ ও মেরামত বাবদ ঢেউটিন, ত্রাণ সামগ্রী যেমনঃ শীত বস্ত্র, কম্বল, খাদ্য সহায়তাসহ বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়ে থাকে। | ইউনিয়ন দূর্যোগ ব্যবস্থা কমিটির মাধ্যমে জরীপ করে প্রাকৃতিক দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের নামের তালিকা প্রস্ত্তত করা হয়ে থাকে | প্রাকৃতিক দূর্যোগের পরবর্তী সময়। |
|
৬ | অতিদরিদ্রের জন্য কর্ম সংস্থান কর্মসূচি | কর্মহীন সময়ে বেকার অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাজের সুযোগ সুষ্টি করা এবং দৈনিক ০৭ ঘন্টা কাজেন জন্য ১৫০/- টাকা হারে প্রদান করে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সাধন করা।
| ইউনিয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির মাধ্যমে গ্রামের অতিদরিদ্রের জরীপ করে পরিবার প্রতি ০১ জনকে নির্ধারণ করে তাদের তালিকা প্রস্ত্তত করা হয়। | ১ম পর্যায়ে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এবং ২য় পর্যায়ে মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস